ক্রমিক নং নাম পদব
১। বোরহান উদ্দিন চৌধুরী সভাপতি
২। ফারুক মিয়া সদসস্য
৩। হাফিজ উদ্দিন ,,
৪। আরফান আলী ,,
৫। জাহানারা বেগম ,,
পদ্ধতি | |
গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) কর্মসূচি | ক) গ্রামীণ রাস্তা, বাঁধ, নির্মাণ/পুনঃ নির্মাণ,পুকুর/খাল পুনঃখনন, জলবদ্ধতা দুরীকরণের জন্য নালা ও সেচনালা খনন/পুনঃখনন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আঙ্গিনা ও মাঠে মাটি ভরা, মাটির কিল্লা এবং পুল/সেতু নির্মাণ করা হয়। শ্রমজীবী লোকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য।
খ) জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে সরাসরি কোন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়না। ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে উক্ত কর্মসূচির আওতায় প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়।
গ) প্রকল্পে বরাদ্দের সীমাবদ্ধতা- প্রতি প্রকল্পে সর্বনিম্ন ৫.০০ মেঃটন খাদ্য শস্য বা নগদ অর্থ ৭৫,০০০ টাকা।
ঘ) একই প্রকল্পে তিন বছরের মধ্যে দ্বিতীয় বার খাদ্য শস্য/নগদ অর্থ বরাদ্দ করা হয়না। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা/বাঁধ জরুরী ভাবে মেরামতের প্রয়োজন হলে যথাযথ যৌক্তিকতা সাপেক্ষে উহা মেরামত করা হয়। |
বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ | ১৯৮২-৯৩ আর্থিক বছর হতে সুষ্ঠু যোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপনের নিমিত্ত গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) কর্মসূচির আওতায় নিমির্ত রাস্তা/বাঁধ সমূহে প্রয়োজনীয় সেতু/কালভার্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। উপজেলাসমূহ কর্তৃক প্রকল্প গ্রহণ, প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়। |
আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ | বন্যা, নদী ভাংগন ও ঘূর্ণিঝড়ের ছোবল থেকে জান মাল রক্ষার্থে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ/সংস্তা ও বেসরকারী সাহায্য সংস্থার সহায়তায় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। |
গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচি | ক) গ্রামীণ ছোট ছোট রাস্তা, বাঁধ মেরামত, নালা নর্দমা খনন/পুনঃখনন, বৃক্ষরোপন ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সংস্কার/মেরামত, গ্রামীণ যাতায়ত ব্যবস্থা সুবিধার্থে বাঁশ/কাঠের সাঁকো ও ছোট ছোট আরসিসি পাইপ কালভার্ট নির্মাণ করা হয়। শ্রমজীবী লোকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য।
খ) জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে সরাসরি কোন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়না। ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে উক্ত কর্মসূচির প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়।
গ) প্রকল্পে বরাদ্দের সীমাবদ্ধতা- প্রতি প্রকল্পে সর্বনিম্ন ১.০০ মেঃটন ও সর্বোচ্চ ৫.০০ মেঃটন গম/চাউল এবং নগদ অর্থেরকে ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ১২,০০০ টাকা ও সর্বোচ্চ ৬০,০০০ টাকা বরাদ্দ করা হয়। |
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় জরুরি ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ ও পরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রম | ক) বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন অতিবৃষ্টি, বন্যা, নদীভাঙ্গন, খরা, অগ্নিকান্ড, কালবৈশাখী -ঘুর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, জলোচ্ছ্বাস, পাহাড় ধ্বস, দুর্গঘটনা ইত্যাদি ক্ষতিগ্রস্ত দু:স্থ পরিবারদের মধ্যে বিভিন্ন ত্রাণ সামগ্রী, নগদ অর্থ ও ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ী ঘর মেরামত/পুন: নির্মাণ করার জন্য গৃহনির্মাণ মঞ্জুরি হিসেবে নগদ অর্থ ও ঢেউটিন বিতরণ করা হয়।
খ) ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতি নিরূপন পূর্বক জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে প্রাপ্ত বরাদ্দকৃত নগদ অর্থ, শাড়ী, লুঙ্গি, শীত বস্ত্র ইত্যাদি দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। |
ভিজিএফ কর্মসূচি
| ক) বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ও দুঃস্থ পরিবারদের আপতকালীন খাদ্য চাহিদা মিটানোর জন্য ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় খাদ্য সাহায্য বিতরণ করা হয়।
খ) ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে প্রকৃত দুঃস্থ/ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়ন ও খাদ্য সাহায্য বিতরণ করা হয়। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস